বাংলাদেশ পরিবেশ ও মানবাধিকার বাস্তবায়ন সোসাইটিতে যোগদান করেছেন আশরাফ উদ্দিন মুকুল

ফেনী জেলার কৃতি সন্তান বিশিষ্ট সাংবাদিক, স্বেচ্ছাসেবক ও মানবাধিকার নেতা মোঃ আশরাফ উদ্দিন মুকুল কেন্দ্রীয় অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালক হিসেবে বাংলাদেশ পরিবেশ ও মানবাধিকার বাস্তবায়ন সোসাইটিতে যোগদান করেছেন।

গত ৪ ফেব্রুয়ারী কেন্দ্রীয় চেয়ারম্যান জনাব ইব্রাহিম পাটোয়ারীর কাছ থেকে তার নিয়োগপত্র ও আইডি কার্ড গ্রহন করেন। এর আগে তিনি বিগত প্রায় ২০ বছর যাবত HRRS- একটি মানবাধিকার সংস্থায় সুনামের সহীত দীর্ঘ সময় কাজ করেন। যিনি ছোট বেলা থেকেই নিজ এলাকা বিভিন্ন সময় কারো বাড়িতে আগুন লাগলে কিংবা কোথাও কোন দূর্ঘটনা ঘটলে মানুষকে সহযোগীতা করতে ঝাঁপিয়ে পড়তেন। কখনো নিজের কি পরিনতি হবে তা ভাবতেন না! কারো বিপদে সে পিছুপা হওয়ার মানুষ নয়!এক কথায় পরোপকারী ও এক মানবীয় গুণাবলীর অধিকারীর এক জ্বলন্ত উদাহরণ। সাদাসিধা জীবন-যাপনে অভ্যস্ত। যিনি বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া আলোচিত ও সমালোচিত বহু দুর্যোগ-দূর্ঘটনায় স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করে সকলের কাছে পরিচিতি মুখ হয়ে উঠেছেন। মানবিক ও স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করে সরকারি ও বেসরকারি ভাবে পেয়েছেন একাধিক সম্মাননা সার্টিফিকেট এবং পদকপ্রাপ্ত হয়েছেন। আলোচিত ঢাকাস্থ শাহাজানপুর রেলওয়ে কলোনীতে শিশু জিহাদকে উদ্ধার করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এমপি মহোদয়ের নিকট হতে পেয়েছেন সম্মাননা সার্টিফিকেট ও ক্রেস্ট। এছাড়াও যেসব আলোচিত ও সমালোচিত ঘটনায় উদ্ধার কাজ করেছেন–

বাংলাদেশ পরিবেশ ও মানবাধিকার বাস্তবায়ন সোসাইটিতে যোগদান করেছেন আশরাফ উদ্দিন মুকুল

ফেনী জেলার কৃতি সন্তান-কবি,কলামিস্ট,সাংবাদিক,স্বেচ্ছাসেবক ও মানবাধিকার নেতা মোঃ আশরাফ উদ্দিন মুকুল। তিনি কেন্দ্রীয় অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালক হিসেবে বাংলাদেশ পরিবেশ ও মানবাধিকার বাস্তবায়ন সোসাইটি যোগদান করেছেন। গত ০৪/০২/২০২৩ ইং সংস্থার চেয়ারম্যান জনাব ইব্রাহিম পাটোয়ারী তাকে নিয়োগপত্র ও পরিচয়পত্র প্রদান করেন। এর আগেও তিনি বিগত প্রায় ২০ বছর যাবত “HRRS” একটি মানবাধিকার সংস্থায় সুনামের সহীত দীর্ঘ সময় কাজ করেন। এছাড়াও মানবিক এ নেতা বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স-এ স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে দীর্ঘ সময় ধরে আলোচিত/সমালোচিত বহু দূর্যোগ-দূর্ঘটনা,অগ্নিকান্ড,ভবনধস সহ বিভিন্ন আপদকালীন সময়ে নিজ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে উদ্ধার কাজ করে থাকেন। ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করে সাহসিকতার জন্য সকলের প্রিয় ব্যক্তি ও চেনামুখ হয়ে গেছে। যিনি ছোট বেলা থেকে নীজ বিভিন্ন সময় কারোই বাড়িতে আগুন লাগলে কিংবা কোথাও কোন দূর্ঘটনা ঘটরে মানুষকে সহযোগীতা করতে ঝাঁপিয়ে পড়তেন।

কখনো নিজের কি পরিনতি হবে তা ভাবতেন না তিনি। কারোই বিপদে সে পিছুপা হওয়ার মানুষ নয়। এক কথায়-পরোপকারী ও এক মানবীয় গুণাবলীর অধিকারীর এক জ্বলন্ত উদাহরণ। সাদাসিধা জীবন-যাপনে অভ্যস্ত। যিনি বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া আলোচিত ও সমালোচিত বহু দুর্যোগ-দূর্ঘটনায় কাজ করেছেন। মানবিক ও স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে পেয়েছেন একাধিক সম্মাননা স্মারক এবং সার্টিফিকেট। আলোচিত ঢাকাস্থ শাহজানপুর রেলওয়ে কলোনীতে শিশু জিহাদকে উদ্ধার করে-স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এমপি মহোদয়ের নিকট হতে পেয়েছেন সম্মাননা সার্টিফিকেট ও ক্রেষ্ট। এছাড়াও যেসব আলোচিত ও সমালোচিত ঘটনায় উদ্ধার কাজ করেছেন। তারমধ্যে–তাজরীন ফ্যাশন অগ্নিকান্ড ট্র্যাজেডি।

মতিঝিল দিলকুশায় কৃষি ভবনের নবম তলার অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা, বিসিআইসি ভবন(আমার দেশ পত্রিকা)অফিসে অগ্নিকান্ড, ট্রাম্পাকো(টঙ্গী)অগ্নিকান্ড,বসুন্ধরা শপিং মলের দ্বিতীয় বার(ছয় তলা) অগ্নিকান্ড,এফআর টাওয়ার(বনানী)-তে অগ্নিকান্ড,মান্ডা ডিএনসিসির খার থেকে শিশু হৃদয় উদ্ধার কাজে সম্পৃক্ততা,কালশির বিহারি বস্তির অগ্নিকান্ড,মিরপুরের প্রশিকা জনপদ মোড়ে বস্তির অগ্নিকান্ড,মধ্যবাড্ডা বস্তিতে অগ্নিকান্ড,চট্টগ্রাম সীতাকুণ্ডে বিএম কন্টিনার ডিপোতে অগ্নিকান্ডের কাজে সম্পৃক্ততা,১৯৯০সালে স্বৈরাচার সরকার এরশাদ বিরোধী আন্দোলনের সময়ে, চট্টগ্রামের ষোল শহর স্টেশন হতে বিশ্ববিদ্যালয়গামী শ্যাটল রেলগাড়ী ছেড়ে আমিন জুট মিল এলাকা ক্রস করে যাওয়ার সময় পিকেটারদের পিকেটিং-এর স্বীকার হয়ে অনেক ছাত্র-ছাত্রী ও রেলগাড়ীর চালকসহ মারাত্মক আহত হয়। তাদেরকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করান। অনেকেই প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে যার যার বাসায় পৌঁছে দেন। চট্টগ্রামে ১৯৯৪ সালে কদমতলী রেলক্রসিং থেকে বটতলী স্টেশনের দিকে রেল ইঞ্জিন ঘুরিয়ে নেওয়ার সময় একটি শিশুর হাঁটু ইঞ্জিনের পাদানি ও তেলের ট্রাঙ্কির মাঝামাঝি ফাঁকা জায়গায় আঁটকে যায়,তখন রেলকর্তৃপক্ষ প্রায় দুই থেকে আড়াই ঘন্টা চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। তারপর এই মুকুল স্বেচ্ছাসেবকই রেলওয়ে চীপ ইঞ্জিনিয়ারের অনুমতি নিয়ে সফলভাবে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করতে সক্ষম হন। চীপ ইঞ্জিনিয়ার মুকুল সাহেবকে রেলওয়েতে চাকুরী অপার করেন,কিন্তু তিনি তা গ্রহন করেন নি। কারণ, তিনি কখনো কারোরই উপকার করে তার প্রতিদান গ্রহন করেন না। এছাড়াও অনেক বিচ্ছিন্ন ঘটনায় তিনি সম্পৃক্ত হয়েছেন মানবিক ভাবে।নিন্মে ধারাবাহিক বর্ণনা করা হলোঃ-

ঘটনা-১ঃ স্থান- কমলাপুর রেলস্টেশন, তারিখ-৩০/০৬/২০১৫ইং কিশোরগঞ্জের শিশু ছেলে মোবারক হোসেন,উত্তরা বাইজুড়ি প্রাথমিক স্কুলের ৪র্থ শ্রেণীর ছাত্রকে অপহরণকারী চক্রসহ হাতেনাতে ধরে জিআরপি ওসি আবদুল মজিদ সাহেবের সহযোগিতা শিশুটির পিতার নিকট হস্তান্তর করা হয়।

ঘটনা-২,স্থান-কমলাপুর রেলস্টেশন, সময়-রাত ৮ঃ৪৫মিনিট,তারিখ-১০/০৭/২০১৬ইং।জয়নাল নামক অজ্ঞাত ব্যাক্তি অজ্ঞান অবস্থায় স্টেশন প্লাটফর্মে পাওয়া যায়। জিআরপি পুলিশের সহায়তায় নিয়ে তাকেও প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে জ্ঞান ফিরিয়ে মোটামুটি সুস্থ নিরাপদ গন্তব্যে পাঠানো হয়।

ঘটনা-৩,স্থান- কমলাপুর স্টেশনের সামনে, সময়-সন্ধ্যা ৭ঃ১৫ মিনিট,তারিখ-০২/০৮/২০১৭ইং। ৬৫ বছর বয়সী বৃদ্ধা মাজেদা খাতুন, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া থেকে এসেছে। অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে অজ্ঞান অবস্থায় স্টেশনের সামনে রাস্তায় পড়ে ছিল। জিআরপি পুলিশের সহায়তা নিয়ে-প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে জ্ঞান ফিরিয়ে মোটামুটি সুস্থ করে তার ভাতিজার কাছে হস্তান্তর করা হয়। ঘটনা-৪,স্থান-কমলাপুর রেল স্টেশন কন্টেইনার ডিপো।কাভার্ড ভ্যান ও রেলগাড়ী সংঘর্ষ উদ্ধার কাজে সম্পৃক্ততা।

ঘটনা-০৫,স্থান-কমলাপুর স্টেশন। শিশু আরাফাত,পিতা-সেলিম মিয়া, বয়স-৭,বাড়িঃ-বি-বাড়ীয়া। শিশুটিকে ওসি আবদুল মজিদ সাহেবের সহযোগিতায় আপন ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে তার মা/ বাবার কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়।

ঘটনা-০৬,স্থান-কমলাপুর স্টেশন। তারিখ-২০/০৬/২০১৯ইং। শিশু আহাদ আলী, পিতা-আব্দুল জলিল,মাদ্রাসা ছাত্র। বয়স-০৮,ফতুল্লা, নাঃগঞ্জ। জিআরপি ওসি আবদুল মজিদ সাহেবের সহযোগিতায় আপন ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে তার বাবার কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়।

ঘটনা-০৭ঃ ২৫/০৭/২০১৯ইং আনুমানিক রাত বারোটা তিরিশ। বিমানবন্দর রেলস্টেশন ঢাকা। মোহাম্মদ সিয়াম, পিতা মোঃ হোসেন টুটপাড়া খুলনা বিমানবন্দর থানা পুলিশের সহযোগিতায় তার মায়ের কাছে আপন ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে পৌঁছিয়ে দেওয়া হয়।

ঘটনা-০৮ঃ বিমানবন্দর স্টেশন ঢাকা। সময়ঃ১৫/০২/২০২০ইং রাত১০টা ২২মিঃ ২৮ সেকেন্ড। স্টেশনের সিসি ফুটেজ থেকে সংগৃহীত।শিশু সন্তানসহ মা/বাবাকে চলন্ত রেলগাড়ীতে ঝুলন্ত অবস্থা থেকে উদ্ধার।

এছাড়াও রাজধানীতে পাবলিক বাস, সিএনজি, মোটরসাইকেল দূর্ঘটনাসহ ছোট-বড় সকল দূর্ঘটনায় সহযোগিতা করে সমস্যা সমাধান করে। রাস্তায় পড়ে থাকা অজ্ঞাত লোকজন ও অজ্ঞানপার্টির খপ্পরে পড়া,দুর্ঘটনায় আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে সারিয়ে তোলা ও বেশি শারিরীক সমস্যা জনিত লোকজন কে পুলিশের সহায়তায় হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন। শহরে নানাবিধ সমস্যায় পড়া লোকজন কে সাধ্যের মধ্যে যতটুকু পারেন সহযোগিতা করেন। বিগত জিবনে তিনি মানবাধিকার সংস্থায় কাজ করার সময়-অনেক পারিবারিক/সামাজিক সমস্যা সমাধান করেছেন সহজ ভাবে।

বাংলাদেশ পরিবেশ ও মানবাধিকার বাস্তবায়ন সোসাইটিতে যোগদান করেছেন আশরাফ উদ্দিন মুকুল

এমনটি আমি দেখেছি,তার কাছে কোন বিষয় সমস্যার কথা বললে সহজ ভাবে সমাধান কি ভাবে হবে বলে দেন। তিনি প্রত্যেকটি কাজ,বিষয় ও সমস্যাকে সাধ্যের ভেতর সমাধান করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেন। এমন গুনীর জন্ম ফেনী জেলার সোনাগাজী থানার ভোয়াগ গ্রামে মিন্নত আলী পন্ডিত বাড়িতে। যার পিতা মৃত আব্দুর রাজ্জাক সুবেদার মেজর(অবঃ) বীর মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধের আগে ছিলেন ইপিআর ল্যান্স নায়েক, ব্যাটেলিয়ান-০৭। মুক্তিযুদ্ধের শুরুর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বায়িত্বে থাকা ১৫ ব্যাটেলিয়ান(ইপিআর)কে যখন নিরস্ত্র ছাত্রদের উপর গুলির নির্দেশ দেয় পাকিস্তানি বাহিনী। তখন বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রাজ্জাক তার ব্যাটেলিয়ান ০৭ ছিলো সদরঘাট এলাকায়। ওয়ারলেসে খবর পেয়ে সাথে সাথে ডিফেন্স উইথড্র করে বুড়িগঙ্গা নদীর ওপারে চলে গিয়ে হাঁটা পথে ও নদীপথ পেরিয়ে কুমিল্লা দিয়ে ভারতে প্রবেশ করে। পরবর্তিতে ০২ নং সেক্টরে কোম্পানি কমান্ডার খালেদ মোশাররফের নেতৃত্বে যুদ্ধে অংশ গ্রহন করেন। এই মানবিক নেতা মুকুলের পিতার বড়ভাই (জেঠা)ছিলেন কর্ণেল ছালামত উল্লাহ। যার কর্মস্থল ছিল গাজীপুর সমরাস্ত্র কারখানা। তার চাচাতো- চাচা ছিল ইঞ্জিনিয়ার মজিবুল হক। তৎকালীন সময় কর্মস্থল ছিল ওয়াবদাতে,যিনি কাপ্তাই জল বিদুৎ কেন্দ্র ও ফেনীর মুহুরী প্রজেক্টসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ওয়াবদার প্রজেক্টে চাকরি করেন। এবং আরেক চাচাতো চাচা করিমুল হক পাকিস্তান আমলে এমবিবিএস ডাক্তারী পাশ করে লন্ডন চলে যায়। চাচাতো দাদা ছোটজন ছিলেন অবিসিয়ার ফকির আহম্মদ। নিজ দাদা মরহুম আলী আজ্জম ছিলেন ফেনী মহকুমা আদলতের মুহুরী। ছোট দাদার ছেলে-মেয়ে ০৮ জনই ডাক্তার,ইঞ্জিনিয়ার,সরকারি উচ্চ পদস্থ চাকুরীজীবি,ব্যবসায়ী ও ব্যাংকার। উক্ত বাড়ির যারাই সফলতার উচ্চ সিড়ি পেয়ে যায়,তারাই শহর ও বিদেশ কেন্দ্রীক হয়ে যায়। এই বাড়ীটি এক সময় মোগল আমলের মরহুম মনোহর খাঁ-এর তালুকদারী ছিল। মনোহর খাঁ-এর একমাত্র মেয়ে মরহুমা শ্রীমতি আকছিরি বানু বা (বিবি) ছিলো। তিনার সাথে আমির উদ্দিন মুন্সীর হাটের বাসিন্দা মরহুম আহমদ আলী ভূঁইয়ার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। মরহুম আহমদ আলী ভূঁইয়ার দু’জন সন্তান ছিলেন-বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মরহুম বশরত আলী ও মরহুম মিন্নত আলী পন্ডিত। বশরত আলীর ছিলেন তিন ছেলে- আলী আজ্জম,জালাল আহমদ ও ছিদ্দিুকুর রহমান। মিন্নত আলী পন্ডিতের ছিল দুই ছেলে- মমতাজ উদ্দিন ও ফকির আহম্মদ। আলী আজ্জমের তিন ছেলে- ছালামত উল্লাহ, আব্দুর রাজ্জাক ও আব্দুর ছাত্তার। মমতাজ উদ্দিনের ছেলে সামছুল হক,আজিজুল হক,মজিবুল হক ও করিমুল হক। এই বিশাল পরিচিতির বাড়ির লোকজন যারা সব সময় সকলেই ছিলো পরোপকারী ও মানবিক গুনের অধিকারী।