সিরিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা

‘রাসায়নিক গ্যাস’ হামলার জবাবে সিরিয়ায় সামরিক হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। সিরিয়া সরকারের বিভিন্ন স্থাপনা লক্ষ্য করে গত রাতে এ হামলা চালানো হয়। এর মধ্যে রয়েছে বিমানবন্দরের রানওয়ে, বিমান ও বিমান ঘঁটি।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে ভূমধ্যসাগরে অবস্থানরত যুদ্ধজাহাজ থেকে ৫০ থেকে ৬০টি টমাহক ক্রুজ মিসাইল ছোড়া হয় এসব স্থাপনায়।

যুক্তরাষ্ট্র বলছে, যে বিমানঘাঁটি ব্যবহার করে রাসায়নিক গ্যাস হামলা চালানো হয়েছিল সেখানে এ হামলা হয়েছে। একে সিরিয়া সরকার আগ্রাসন হিসেবে অভিহিত করেছে। তবে কোনো ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায় নি।

মার এ লাগোতে সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেছেন, সিরিয়ার যে বিমানঘাঁটি ব্যবহার করে রাসায়নিক হামলা চালানো হয়েছিল সেখানে সামরিক হামলা চালানোর নির্দেশ দিয়েছি আমি। যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য এটা খুবই জরুরি ছিল। কারণ, ভয়াবহ রাসায়নিক অস্ত্রের বিস্তার রোধ করা খুবই দরকার। ট্রাম্প আরো বলেন, সিরিয়া রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করেছিল এতে কোনোই বিতর্ক নেই। তারা কেমিকেল ওয়েপনস কনভেনশনের বাধ্যবাধকতা লঙ্ঘন করেছে। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের আহ্বানকে উপেক্ষা করেছে।