ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয় ব্লকচেইন প্রযুক্তিতে দ্রুততম সময়ে সনদ যাচাইয়ের সফল অ্যাপ উদ্ভাবন

আজ বুধবার (২৫ জুলাই, ২০১৮) ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ৭১ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ”ব্লক -চেইন প্রযুক্তিতে সনদ যাচাই”শীষৃক সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখছেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির কোষাধ্যক্ষ হামিদুল হক খান।

বিডিসংবাদ ডেস্কঃ  ব্লক চেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ছাত্রছাত্রীদের সার্টিফিকেট/সনদ ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়া সফলভাবে বাস্তবায়িত করেছে। এর ফলে তথ্য নিরাপত্তা অধিক সুরক্ষা করে স্বল্প সময়ে সাটিফিকেট যাচাই খুব সহজেই নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে।

এতে সার্টিফিকেট যাচাইয়ের দীর্ঘসূত্রতা কমে আসবে এবং চাকরিদাতা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রয়োজন অনুযায়ী সনদ যাচাই করতে পারবে শুধুমাত্র একটি মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে।

আজ বুধবার (২৫ জুলাই, ২০১৮) ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ৭১ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ”ব্লক -চেইন প্রযুক্তিতে সনদ যাচাই”এক সাংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির কোষাধ্যক্ষ হামিদুল হক খান।

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. তৌহিদ ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. খালেদ সোহেল, সফটবিডি লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী আতিকুল ইসলাম খান  ও প্রধান অপারেটিং অফিসার তানভির আহমেদ।

অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোরে পাওয়া যাবে: https://play.google.com/store/apps/details?id=com.softbdltd.bccertificate

সংবাদ সম্মেলনে আরো জানানো হয়, ব্লক চেইন প্রযুক্তির মাধ্যমে সার্টিফিকেট যাচাই করণের অত্যাধুনিক ও সুরক্ষিত পদ্ধতিটি ব্যবহার উপযোগী ও নিজস্ব নেটওয়ার্কে স্থাপনের জন্য ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটিকে কারিগরি সহায়তা প্রদান করেছে সফটবিডি লিমিটেড।

এছাড়াও প্রযুক্তিটি স্থাপনের পূর্বে ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক, ছাত্র ও সফটবিডি লিমিটেডের প্রকৌশলীগণ যৌথভাবে দীর্ঘসময় গবেষণা করেন।

বাংলাদেশ সরকারের আইসিটি বিভাগের এটুআই (ধ২র) প্রোগ্রাম এই যাচাইকরণ পদ্ধতিটি বাস্তবায়নে পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করেছে বলেও সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।

বিডিসংবাদ/এএইচএস